পাঠ্যক্রম সূচিতে প্রচলিত সকল পাঠ্যক্রমের সূচি যুক্ত করা হবে। এখান থেকে ক্লিক করে আপনি আপনার প্রয়োজনীয় পাঠ্যক্রমটি ভিজিট করতে পারবেন।
পাঠ্যক্রম সূচি
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়:
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ১৯৯২ সালে প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশের একটি এফেলিয়েট বিশ্ববিদ্যালয়। গাজীপুর জেলার বোর্ডবাজারে ১১.৩৯ একর জমির ওপর বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত। বিদ্যার্থী তালিকাভুক্তি অনুসারে এটি বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম বিশ্ববিদ্যালয়। বিশ্ববিদ্যালয়টির ২,২৮৩ টি অধিভুক্ত কলেজে অধ্যয়ন করে ২৮ লাখেরও বেশি শিক্ষার্থী। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এর সকল বিভাগের বাংলা বিষয় গুলোর পাঠ্যক্রম নিচে যুক্ত করা হল।
বাংলা অনার্স (৪ বছর):
বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়:
বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের সর্বস্তরের শিক্ষাকে দূরশিক্ষণ পদ্ধতির মাধ্যমে সকল স্তরের জনগনের কাছে পৌঁছে দেওয়ার উদ্দেশ্যে ঢাকার অদূরে গাজীপুরে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।
বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ কর্তৃক প্রণীত আইন অনুযায়ী ১৯৯২ সালের ২০ অক্টোবর বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়-এর জন্ম। এটি একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে অন ক্যাম্পাস (সিটি ক্যাম্পাস, ঢাকা) ও আউটার ক্যাম্পাস (স্টাডি সেন্টার সমূহ) দুই ধরনের শিক্ষা ব্যবস্থা প্রচলিত আছে। বহুমুখী শিক্ষা প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে জ্ঞান-বিজ্ঞানের সৃজন, চর্চা ও বিকাশকে অধিকতর গণমুখী ও জীবন-ঘনিষ্ঠ করে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে পৌঁছে দেয়ার মাধ্যমে একটি সুশিক্ষিত ও আত্মনির্ভরশীল জাতি গড়ে তুলতে বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় বিশেষভাবে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
ঢাকা শহরের উত্তরে গাজীপুর জেলার বোর্ড বাজারে বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল কাম্পাস অবস্থিত। এছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা কার্যক্রম সংগঠনের জন্য সারা দেশে রয়েছে ১২টি আঞ্চলিক কেন্দ্র, ৮০টি কো অর্ডিনেটিং আফিস এবং ১০০০টিরও অধিক টিউটোরিয়াল কেন্দ্রের বিশাল নেটওয়ার্ক। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও প্রশাসনিক কার্যক্রম পরিচালনার জন্য রয়েছে সাতটি একাডেমিক অনুষদক বা স্কুল এবং ১১টি প্রশাসনিক বিভাগ।
বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় আইন (১৯৯২) অনুসারে বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল কর্মকাণ্ড বোর্ড অব গভর্নরস, একাডেমিক কাউন্সিল, স্কুল, পাঠ্যক্রম কমিটি, অর্থ কমিটি প্রভৃতি কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্ত ও নীতিমালা অনুযায়ী পরিচালিত।
এসএসসি
এইচএসসি
বিএড
Social Science Humanities and Language (SSHL)
ব্যাচেলর অব আর্টস (বিএ), ব্যাচেলর অব সোশাল সায়েন্সেস (বিএসএস) প্রোগ্রাম
- বাউবি বিএ ৩৩০২ সমাজতত্ত্ব – ২ – সাংস্কৃতিক নৃবিজ্ঞান পরিচিতি ( An Introduction to Cultural Anthropology )
- নৃবিজ্ঞানীদের ধর্ম সূচিপত্র
বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড:
বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড ১৯৬৭ সালের ১নং সংসদীয় কারিগরি শিক্ষা আইনবলে স্থাপিত হয়। বাংলাদেশে কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের মান প্রণয়ন, নিয়ন্ত্রণ, মূল্যায়ন ও উন্নয়নের সার্বিক দায়িত্ব বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের উপর ন্যস্ত। বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর কেন্দ্রীয়ভাবে দেশের সকল পলিটেকনিক পরিচালনা করে। একজন অধ্যক্ষের প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে উপাধ্যক্ষের সহযোগিতায় যাবতীয় একাডেমিক, প্রশাসনিক ও উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড পরিচালিত হয়।
ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং [ পলিটেকনিক ]:
পলিটেকনিক কার্যক্রমটি, বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয়াধীন কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের একটি কার্যক্রম। পলিটেকনিক এর সকল বিভাগের বাংলা বিষয় গুলোর পাঠ্যক্রম নিচে যুক্ত করা হল।
এইচএসসি-বিএম
এইচএসসি-ভোকেশনাল
জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি):
জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড অথবা এনসিটিবি বাংলাদেশের শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষা ব্যবস্থা পরিচালনার জন্যে গঠিত স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান। বাংলাদেশের সব সরকারি বিদ্যালয় এনসিটিবির আওতাধীন। নিরক্ষরতা দূরীকরণের জন্য ২০১০ সাল থেকে প্রতিবছর ১ম থেকে ১০ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিনামূল্যে পাঠ্যপুস্তক বিতরণ করা হয়। বাংলাদেশের সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মাধ্যমিক বিদ্যালয়সহ অনেক বেসরকারি প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়ও এনসিটিবি-এর পাঠ্যক্রম অনুসরণ করে।
১৯৪৭ সালে দেশভাগের পর ‘পূর্ববঙ্গ স্কুল টেক্সটবুক কমিটি’ গঠন করা হয়, যার কাজ ছিল প্রথম থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত সকল বিষয়ের পাঠ্যপুস্তকের অনুমোদন প্রদান করা। ১৯৫৪ সালের সেপ্টেম্বরে ‘টেক্সটবুক আইন’ পাশের মাধ্যমে ‘স্কুল টেক্সটবুক বোর্ড’ নামে একটি স্বায়ত্তশাসিত বোর্ড গঠিত হয়, প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পর্যায়ের সকল শ্রেণির শিক্ষার্থীদের সকল বিষয়ের পাঠ্যপুস্তক প্রস্তুত ও বিতরণ ছিল এই প্রতিষ্ঠানের কাজ। পরবর্তীতে ১৯৫৬, ১৯৬১ এবং ১৯৬৩ সালে এই প্রতিষ্ঠানটি বিভিন্নভাবে পুনর্গঠিত হয়। বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সাল থেকে ১৯৭৭ সাল পর্যন্ত “বাংলাদেশ স্কুল টেকস্টবুক বোর্ড” কর্তৃক ১ম থেকে ১০ম শ্রেণির সকল বিষয়ের সকল পাঠ্যপুস্তক নবজাত রাষ্ট্রের প্রয়োজন অনুযায়ী সংশোধন, পরিমার্জন ও পুনর্লিখন কাজ করে।
১৯৭৮–৭৯ সালে টেক্সটবুক বোর্ড নতুন শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যসূচি অনুযায়ী পাঠ্যপুস্তক প্রণয়নের উদ্যোগ গ্রহণ করে। যার পরিপ্রেক্ষিতে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ মাধ্যমে ‘স্কুল টেক্সটবুক বোর্ড’ ও ‘জাতীয় শিক্ষাক্রম উন্নয়ন কেন্দ্র’কে একীভূতকরণের মাধ্যমে বর্তমান ‘জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড’ প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৮ সালে “জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড অধ্যাদেশ, ১৯৮৩” রহিত করে জাতীয় সংসদে “জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড আইন ২০১৮” বিলটি পাশ হয়।
উচ্চ-মাধ্যমিক স্তর: